মুহাম্মদ ইমরান হোসেন
তিনটি কবিতা
ফুলকলি কে হৃদয় দিয়ে ছুঁতে চাই
মুহাম্মদ ইমরান হোসেন
দেখে এসেছি চিন্তা ভাবনা বিহীন
নাবালেক জীবন কে।
ঘোর অন্ধকারে বলতে কিছু ছিলো না।
আহা মুক্ত বাতাসে উড়ে বেড়ানোর
দৃশ্যটাত কৈশোরের।
সুবহে সাদিক এর সাথে সাথে,
জাগ্রত চোখের পলকেই
জীবন বরফ গলে যাচ্ছে।
দিনের আলোতে সূর্য উদিত হচ্ছে।
সময় নামক হায়াতের অস্তের নিকট দাড়িয়ে।
অন্ধকার রাতে দিশে হারা চারো দিক।
চোখের পলকেই দিন রাত অতিবাহিত
হয়ে যাচ্ছে।
প্রভাতের ফুলকলিকে হৃদয় দিয়ে ছুঁতে চাই।
মনের আকুতি
মুহাম্মদ ইমরান হোসেন
চারো দিক কোলাহল মুক্ত।
শীতল বাতাসে জোনাকির
নিরব আওয়াজে কানে ভেসে আসছে।
হৃদয়ে মনিকোঠায় শত ব্যথা
বেদনায় চিৎকার দিয়ে জেগে উঠে।
দাওয়ার জন্য মন বেকুল হয়ে যায়।
আঁখির পবিত্র পানির মাধ্যমে
উর্বর মাটিকে ভিজিয়ে।
মনের শত আকুতি গুলো
মহান দয়ালু প্রভুর নিকট পেশ করি।
জানি আর্জির ভাষা খুব দুর্বল
গ্রহণ হবে কি হবেনা সেটা অজানা।
তবুও মনের ধির বিশ্বাস
তিনি দেনেওয়ালা
তিনি সব দিয়েছেন দিবেন।
সমন্বয়
মুহাম্মদ ইমরান হোসেন
আবেগ বিবেক সমন্বয় জীবন গঠিত।
শুধু বিবেক দিয়ে সমস্ত কর্ম সম্পাদনা করা সম্ভব?
না মনে হয় না।
তাহলে কোন কবি তার প্রেয়াসীর জন্য রাত জেগে কবিতা লেখবে না।
তবে বিবেক নামক চাবি কাঠির মাধ্যমে,
অগ্রসর না হলে উন্মাদ হতে হবে।
সব কিছুতে সমন্বয় করা যায় না।
তাহলে সেটা স্বেচ্ছাচারীতা।
নদীর সাথে খালের কি মধুর সংযোগ।
সেটার মাঝে ও জোয়ার বাটার সমন্বয়।
তাহলে কি সমন্বয় ছাড়া,
সুন্দর কর্ম পন্থা অবলম্বন
করা যায় না।
মজবুত একটি বিষয় সমন্বয়।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন