রিপোর্ট প্রিন্ট

শেয়ার করুনঃ



আফ্রিকান ভাষায় গান গাইলেন হিরো আলম। উত্তাল সারাদেশ। - Osama news 24



( উসামা নিউজ ২৪ )

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বা সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচিত-সমালোচিত একজন ব্যাক্তি যাকে সবাই হিরো আলম নামে চিনে থাকেন। 

তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার জন্য উঠে পরে লেগেছে বললেই চলে। বেশ কিছু ভাষায় বাংলা, আরবী, হিন্দি, ইংরেজি, এবং অংকেও গান গেয়ে আলোচিত হয়েছেন তিনি। চলমান ইস্যু নিয়েও গান করতে দেখা যাচ্ছে তাকে। 

তার প্রত্যেক টা গানের ভেতরেই রয়েছে বিনোদনমুখি ব্যাতিক্রম পাগলামি। সব কিছু থেমে গেলেও একদমই থামছে না তার এই বিনোদনমুখি পাগলামী গান। তবে খুব অল্প সময়েই ভাইরাল হয়েছেন হিরো আলম। কিছুদিন আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় পরিমনীর ইস্যু নিয়েও প্রতিবাদী গান গেয়েছেন সেই কাঙ্ক্ষিত ব্যাক্তি হিরো আলম। নামের শুরু তে হিরো লাগিয়ে নকল হিরোর ভুমিকা পালন করছেন তিনি। তবে 

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ব্যাতিক্রমধর্মী গান রিলিজ হয়েছে হিরো আলমের। যাতে দেখা যাচ্ছে তিনি শরীরে কালি মেখে ও গায়ে গাছের লতাপাতা দিয়ে আফ্রিকান ভাষায় গান করছেন । বিভিন্ন ভাবে অঙ্গভঙ্গি নাড়িয়ে বিনোদন দেবার চেষ্টা করছেন দর্শকদের। 

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন। 


তিনার সেই মিষ্টি মধুমাখা কোকিল কন্ঠে আফ্রিকান গানের ধরন টা খুবই চমৎকার হয়েছে বলে মন্তব্য করছে দর্শক রা। যদি গান টির কোনো অর্থই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তবুও তার পাগলামির বাচন ভঙ্গিতে মেতে উঠেছে তার ভক্তবৃন্দ।

তিনাকে নিয়ে যে যাই মন্তব্য করুক তাতে তাঁর কোনো আসে যায় না এবং তিনাকে কোনো ভাবেই দাবিয়ে রাখা যাবে না বা তাঁর কন্ঠ কোনো ভাবেই রুদ্ধ করা যাবে না বলে জানিয়েছেন হিরো আলম।


প্রিয় পাঠক, বর্তমান সময়ে আমাদের মাঝে চলছে পুরোদমে কমপিটিশন।  কেমন যেন লড়াই চলছে সেলিব্রিটি হয়ার জন্য।  যে যেভাবে পারছে সেভাবেই ফেমাস হতে নিজেকে বিলিয়ে দিচ্ছে বিনোদনের অতল সাগরে।  থেমে নেই এক মুহুর্ত। হোক সেটা ভালো কিছু বা মন্দ কিছু। বিনোদন হলেই হলো। নো প্রব্লেম.!  আহ আফসোস। আজ সাজের এসব মানুষই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে, কিন্তু কেন? কি কারণে এরা সমাজের উচ্চ পর্যায়ে ঠায় পেলো?  কাদের কারনে পেলো কখনও কি ভেবে দেখেছেন.? না.  কিন্তু কেনইবা দেখবেন। দেখেই বা কি লাভ,  সেই সময় কি আমাদের আছে.? 


প্রিয় পাঠক,  আজকে আমাদের কারনেই এসমস্ত লাগল দের মতো লোকজন হয়ে উঠছে সেলিব্রিটি,  ও সমাজের উচ্চ পর্যায়ে লোকজন।  আজ আমরা হেসে হেসেই ঠায় দিচ্ছি ও  তাদের এই বিষয় গুলো তে সহায়তা করছি নিজের অজান্তেই। আমরা যদি এদের কে গুরুত্ব না দেই বা তাদের কে পাত্তা না দেই তাহলে তারা অল্প সময়ের ব্যাবধানে চলে যাবে নিম্নতার গহিনে। কিন্তু আমরা তাদের এই পাগল ছাগলের কর্মকাণ্ড গুলো  হেসে হেসেই বা ফান / মজা করেই প্রমুট করে যাচ্ছে বিষয় টি আমাদেরই অজানা।  

0/আপনার মতামত জানান