রিপোর্ট প্রিন্ট

শেয়ার করুনঃ



চলতি গাড়ি রাস্তার পাশে খাদে পড়ে আনুমানিক ১৫/২০ জনের মতো নিহত।


সাম্প্রতিক সময়ে সামাজিক  যোগাযোগ মাধ্যম বা সোশ্যাল মিডিয়া এক টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
 

আজ (২৩জুন) রোজ বুুুধবার সকালে চলন্ত অবস্থায় রাস্তার পাশের খাদে পড়ে যায় গাড়িটি। এতে  আনুমানিক ২৫ থেকে ২৬ জন মানুষ আহত  হয়েছে ও পনেরো থেকে বিশ জনের মতো নিহত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। লোকজন সবাই দিশেহারা হয়ে লাফিয়ে লাফিয়ে বের হচ্ছিল বাসটির জানালা দিয়ে,  এখনো এ বিষয় এ পুরোপুরি জানা যায় নি। 

এ ঘটনাটি কুয়াকাটার একটি এলাকায় ঘটে, এলাকাবাসী এই বিপদ মুহূর্তে পানিতে ঝাপিয়ে পড়ে তাদের প্রাণ বাচাতে। আজ সকালে বাস টি কুয়াকাটা থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিয়েছিল বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

 সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে এই দুর্ঘটনাটির ভিডিও ফুটেজ। যানবাহন এক্সিডেন্ট হওয়ার পেছনে অধিকাংশ সময়েই দোষ থাকে ড্রাইভার দের, কারণ তারা ফাকা রোড পেয়ে নিয়ন্ত্রণহীন ভাবে চালায় গাড়ি। একটি গাড়ি আরেকটি গাড়ির সাথে  কেমন যানি একটা প্রতিযোগিতার মতো চালিয়ে  যায়।

 অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় অধিকমাত্রায় ধুমপান বা নেশা দ্রব্য সেবন করায় উল্টো পাল্টা গাড়ি চালায় তারা। আবার অনেক সময় ঘুমের ধান্দায় অসচেতন ভাবেও গাড়ি চালায় তারা। এতে করে দিন দিন বেড়েই চলছে এক্সিডেন্টের মাত্রা। সুতরাং সবাই সাবধান হোন এবং অন্যকে সাবধান করুন। তাতে বিপদের মাত্রা কমতে পারে।

দৈনন্দিন ব্যস্ত জীবনে আধুনিকতার বেড়াজালে ক্রমেই বাড়ছে বিভিন্ন দুর্ঘটনা।তবে সড়ক দুর্ঘটনা বর্তমানে হয়ে দাঁড়িয়েছে নিত্য ঘটনা।ঘুম থেকে উঠে চোখের পাতা খুলে পত্রিকায় তাকালেই দেখা যায় বিভিন্ন জায়গায় শত মায়ের কোল খালি হয়ে যাওয়ার চিত্র। আর তার জন্য বর্তমানে যে বিষয়টি বেশি দায়ী তা হলো সড়ক দুর্ঘটনা।বেপরোয়া গাড়ি চালানো,প্রতিযোগিতা মূলুক প্রবণতা ছাড়াও ব্যাক্তি গত অসচেতনতা এর জন্য বিশেষ ভাবে দায়ী।কিছুদিন পর পরই দেখা যায় রাস্তায় নেমে আন্দোলনের ডাক দেয় এক সচেতন মহল।কিছুদিন আগেও নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন হয়েছে কিন্তু তবু সড়ক দুর্ঘটনা যেনো বেড়েই চলেছে।যারা আন্দোলন করে পরবর্তীতে তাদের কেই আবার দেখা যায় ফুট ওভার ব্রিজ ব্যাবহার না করে জীবনের ঝুকি নিয়ে মূল্য হীন সময় বাঁচাতে রাস্তা পার হচ্ছে।তারা জানে না সময়ের চেয়ে জীবনের মূল্য বেশি।কাজেই শুধু ব্যাস্ততার বেড়াজালে অন্ধত্বের পূজা করা বাদ দিতে হবে।সচেতন হয়ে সোনার বাংলা কে বিশ্ব দরবারে সম্মানের সাথে উপস্থাপন করতে হবে।



বিজ্ঞাপনের জন্য উপরে উল্লেখিত জিমেইল\নাম্বারে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ধন্যবাদ। 

0/আপনার মতামত জানান